মোসাদ : ইসরায়েলের দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা
৳ 475.00 ৳ 380.00
৳ 475.00
মোসাদ : ইসরায়েলের দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা
Roland Pain , শিহাব শাহরিয়ার (Translator)
প্রি-অর্ডার অন্যভাষার সাহিত্য / অনুবাদআমেরিকার সিআইএ বা রাশিয়ার কেজিবিও নয়; ইংল্যান্ডের MI-6, ভারতের RAW কিংবা পাকিস্তানের আইএসআই-ও নয়। বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ানক, নিষ্ঠুর ও দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা সংস্থার অপর নাম মোসাদ।
১৯৪৮ সালের ১৩ ডিসেম্বর ইসরায়েলের কথিত প্রতিষ্ঠাতা ডেভিড বেন গুরিয়নের হাতে মোসাদ প্রতিষ্ঠিত হয়। বেন গুরিয়ন ছিলেন জায়নিজমের কট্টর হোতা এবং ইজরায়েলে হিব্রু ভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষার মর্যাদা প্রদানকারী।
১৯৭২ সালে Black September নামক ফিলিস্তিনি বিদ্রোহীরা মিউনিখ অলিম্পিকে অংশগ্রহণকারী ১১ জন ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদকে হত্যা করে। ঐ কর্মকাণ্ডে জড়িত একজন ফিলিস্তিনি বিদ্ৰোহী বাদে অন্যদের বিভিন্ন দেশে গিয়ে গুপ্তহত্যা করা ছিল মোসাদের লোমহর্ষক অপারেশন। কয়েকজন হামাস নেতাকে হত্যার অভিযোগও রয়েছে মোসাদের বিরুদ্ধে। পত্র-বোমা পাঠিয়ে হত্যা করার কৌশল প্রথম আবিষ্কার করে মোসাদ।
এছাড়াও ইরাকের পরমাণু গবেষণা কেন্দ্র উড়িয়ে দেওয়া এবং ইরানের দুজন বিজ্ঞানীকে হত্যা করার তথাকথিত কৃতিত্ব (?) রয়েছে মোসাদের। সব মিলিয়ে মোসাদ ইসরায়েল রাষ্ট্রের ফুসফুস; দেশের ভরসা ও শত্রুদের সাক্ষাৎ যমদূত। সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষেপণাস্ত্র বাঁচানোর জন্য ইসরায়েল যেভাবে আয়রন ডোম ব্যবহার করে, তেমনি মোসাদ ইসরায়েলের অস্তিত্ব রক্ষায় ঢাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তাই মোসাদ ছাড়া ইসরায়েলের অস্তিত্ব কল্পনা করা এক দুঃস্বপ্ন।
Cash on Delivery
Once the user has seen at least one product this snippet will be visible.