বিশ্বভরা রহস্যসমগ্র
বিশ্বভরা রহস্যসমগ্র
640.00 ৳
800.00 ৳ (20% OFF)
১৯৭১: ভেতরে বাইরে
১৯৭১: ভেতরে বাইরে
440.00 ৳
550.00 ৳ (20% OFF)
Pre Order

তাজউদ্দীন নামে একজন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন

https://baatighar.com/web/image/product.template/99606/image_1920?unique=336e233
(0 review)

১৯৪০-এর দশকে তাজউদ্দীন আহমদ ছিলেন ঢাকার একজন ছাত্র সংগঠক। ১৯৫৩ সালে তিনি যোগ দেন আওয়ামী লীগে। ১৯৬৬ সালে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল সভায় শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি নির্বাচিত হন। তাজউদ্দীন হন সাধারণ সম্পাদক। তিনি বরাবরই থেকে গেছেন মুজিবের ছায়ায়। থেকে গেছেন নেপথ্যে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ শুরু হয় বাঙালির সশস্ত্র প্রতিরোধযুদ্ধ। তাজউদ্দীন স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে নয়াদিল্লি যান, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রবাসী সরকার গঠন করেন। ওই সময় তিনি যদি এই সিদ্ধান্ত না নিতেন, তাহলে ইতিহাস অন্য রকম হতো। দেশ মুক্ত হওয়ার পর তিনি সরকার ও দলের মধ্যে ধীরে ধীরে ব্রাত্য হয়ে পড়েন। একপর্যায়ে তাঁকে মন্ত্রিসভা থেকেও বিদায় করে দেওয়া হয়। এটা ছিল তাঁর জীবনের একটা বড় ট্র্যাজেডি।
বাংলাদেশের ইতিহাসের ক্রান্তিকালের নায়ক ছিলেন তাজউদ্দীন। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের তিনিই ছিলেন কেন্দ্রবিন্দু। তাঁকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সম্পূর্ণ ইতিহাস লেখা যাবে না। এটি তাজউদ্দীন আহমদের জীবনীগ্রন্থ নয়, বরং তাঁর রাজনৈতিক পথপরিক্রমার গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্বের আখ্যান। বাংলাদেশের ইতিহাসের মোড় ঘুরে যায় ১৯৭০ সালে। এই আখ্যানের শুরু সেখান থেকে। শেষ হয়েছে ১৯৭৫ সালে, তাঁর জীবনের বিয়োগান্ত পরিণতির মধ্য দিয়ে।

464.00 ৳ 464.0 BDT 580.00 ৳

580.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Stock Availability
অনলাইন Available
ঢাকা শাখা Out of Stock
সিলেট শাখা Out of Stock
চট্টগ্রাম শাখা Available
রাজশাহী শাখা Available
Pages

232

Format

Hardcover


100% original guarantee
Return within 30days
Free delivery on all orders

১৯৪০-এর দশকে তাজউদ্দীন আহমদ ছিলেন ঢাকার একজন ছাত্র সংগঠক। ১৯৫৩ সালে তিনি যোগ দেন আওয়ামী লীগে। ১৯৬৬ সালে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল সভায় শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি নির্বাচিত হন। তাজউদ্দীন হন সাধারণ সম্পাদক। তিনি বরাবরই থেকে গেছেন মুজিবের ছায়ায়। থেকে গেছেন নেপথ্যে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ শুরু হয় বাঙালির সশস্ত্র প্রতিরোধযুদ্ধ। তাজউদ্দীন স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে নয়াদিল্লি যান, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রবাসী সরকার গঠন করেন। ওই সময় তিনি যদি এই সিদ্ধান্ত না নিতেন, তাহলে ইতিহাস অন্য রকম হতো। দেশ মুক্ত হওয়ার পর তিনি সরকার ও দলের মধ্যে ধীরে ধীরে ব্রাত্য হয়ে পড়েন। একপর্যায়ে তাঁকে মন্ত্রিসভা থেকেও বিদায় করে দেওয়া হয়। এটা ছিল তাঁর জীবনের একটা বড় ট্র্যাজেডি। বাংলাদেশের ইতিহাসের ক্রান্তিকালের নায়ক ছিলেন তাজউদ্দীন। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের তিনিই ছিলেন কেন্দ্রবিন্দু। তাঁকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সম্পূর্ণ ইতিহাস লেখা যাবে না। এটি তাজউদ্দীন আহমদের জীবনীগ্রন্থ নয়, বরং তাঁর রাজনৈতিক পথপরিক্রমার গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্বের আখ্যান। বাংলাদেশের ইতিহাসের মোড় ঘুরে যায় ১৯৭০ সালে। এই আখ্যানের শুরু সেখান থেকে। শেষ হয়েছে ১৯৭৫ সালে, তাঁর জীবনের বিয়োগান্ত পরিণতির মধ্য দিয়ে।

Author image

মহিউদ্দিন আহমদ

জন্ম ঢাকায়। পড়াশোনা গভর্নমেন্ট ল্যাপরেটরি হাইস্কুল, ঢাকা কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববদ্যলয়ের অর্থনীতি বিভাগে। ১৯৭০ সালের ডাকসু নির্বাচনে মুহসীন হল ছাত্র সংসদের সহসাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। বিএলএফের সদস্য হিসেবে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। সাংবাদিকতা করেছেন কিছুদিন। একাধিক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে পরামর্শক হিসেবে পৃথিবীর নানা প্রান্তে গেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার সুংকোংহে বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘মাস্টার্স ইন এনজিও স্টাডিজ’ কোর্সের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও অধ্যাপক। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস নিয়ে তাঁর কয়েকটি বই পাঠকপ্রিয় হয়েছে। বাতিঘর প্রকাশিত তাঁর অন্যান্য বই : ইতিহাসের যাত্রী, রাজনীতির অমীমাংসিত গদ্য, বোমা বন্ধুকের চোরাবাজার, Dream Merchant : Story of Brac, ৩২ নম্বর পাশের বাড়ি।

Writer

মহিউদ্দিন আহমদ

Publisher

প্রথমা প্রকাশন

ISBN

9789849916161

Language

Bengali / বাংলা

Country

Bangladesh

Format

Hardcover

Edition

1 St

Pages

232