বন্দীশালা পাকিস্তান

Price:

112.50 ৳



শান্তা পরিবার
শান্তা পরিবার
187.50 ৳
250.00 ৳ (25% OFF)
রূপ-রূপালী
রূপ-রূপালী
187.50 ৳
250.00 ৳ (25% OFF)

বন্দীশালা পাকিস্তান

Baatighar
https://baatighar.com/web/image/product.template/15289/image_1920?unique=cf54ab9
(0 review)

Baatighar

112.50 ৳ 112.5 BDT 150.00 ৳

150.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Stock Availability
অনলাইন Available
ঢাকা শাখা Out of Stock
সিলেট শাখা Available
চট্টগ্রাম শাখা Available
রাজশাহী শাখা Available

Share :
100% original guarantee
Return within 30days
Free delivery on all orders

Writer

সৈয়দ নাজমুদ্দীন হাশেম

Publisher

সাহিত্য প্রকাশ

ISBN

9844650399

Language

Bengali / বাংলা

Country

Bangladesh

Format

Hardcover

Pages

95

সৈয়দ নাজমুদ্দীন হাশেম

সৈয়দ নাজমুদ্দীন হাশেম (১৯২৫-১৯৯৯) সাংবাদিক, আমলা, কূটনীতিক ও লেখক। ১৯২৫ সালের ১ জুন ঢাকায় তাঁর জন্ম। তিনি ১৯৪২ সালে ঢাকার সেন্ট গ্রেগরিজ হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন, ১৯৪৪ সালে ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ থেকে আই.এ পাস করেন এবং ১৯৪৬ সালে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে বি.এ (অনার্স) ডিগ্রি লাভ করেন। নাজমুদ্দীন হাশেম সাংবাদিক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি রেডিও পাকিস্তানের বার্তা সম্পাদক ও সম্প্রচারক (১৯৪৮-১৯৬২), পাকিস্তান শিল্প উন্নয়ন ব্যাংকের মুখ্য জনসংযোগ কর্মকর্তা (১৯৬২-১৯৬৬) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি রাওয়ালপিন্ডিস্থ ব্যুরো অব ন্যাশনাল রিসার্চ ও রিকন্সট্রাকশন-এর উপ-পরিচালক (১৯৬৬-১৯৬৮), পাকিস্তান কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক (১৯৭০-১৯৭২), বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (১৯৭৪-১৯৭৫) এবং ১৯৭৫ সালে তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ছিলেন। নাজমুদ্দীন হাশেম ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক ছিলেন। নাজমুদ্দীন হাশেমের কূটনৈতিক কর্মজীবন ছিল সুদীর্ঘ। তিনি ফ্রান্সে পাকিস্তান দূতাবাসের প্রথম সচিব (১৯৬৮-১৯৭০), লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার (১৯৭৯-১৯৮০), বার্মায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এবং সিঙ্গাপুরে হাইকমিশনার (১৯৮০-১৯৮২), সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফিনল্যান্ড ও মঙ্গোলিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত (১৯৮৪-১৯৮৬) ছিলেন। তিনি ১৯৮২ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের মন্ত্রিসভায় তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।