Assassination of Ziaur Rahman and the Aftermath
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের সবচেয়ে রহস্যময় হত্যাকাণ্ডগুলোর একটি হলো প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হত্যা। ১৯৮১ সালের সেই ভয়াল রাত শুধু একজন রাষ্ট্রনেতার মৃত্যুর দিন ছিল না, বরং তা ছিল একটি যুগের অবসান ও আরেকটি অস্থির সময়ের সূচনা। যে মানুষটি এক সময় মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন, তিনিই পরবর্তীতে এক নতুন রাজনৈতিক দর্শনের প্রবর্তন করে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। কিন্তু সেই ক্ষমতা তাকে কতটা নিরাপত্তা দিতে পেরেছিল?
Assassination of Ziaur Rahman and the Aftermath বইয়ের লেখক, যিনি তখন চট্টগ্রামের ডেপুটি কমিশনার ছিলেন, অত্যন্ত কাছ থেকে দেখেছেন জিয়াউর রহমানের জীবনের শেষ অধ্যায়। তার বিবরণ অনুযায়ী, জিয়ার জনপ্রিয়তা তখন তুঙ্গে ছিল, কিন্তু তিনি ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছিলেন তার মূল ক্ষমতার ভিত্তি—মুক্তিযোদ্ধা ও সামরিক বাহিনীর কিছু অংশ থেকে।
তার রাজনৈতিক কৌশল, বিশেষ করে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ধারণার মাধ্যমে ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে পুনর্বাসনের বিষয়টি, অনেকের মধ্যেই অস্বস্তির জন্ম দেয়।
তারই ধারাবাহিকতায়, ১৯৮১ সালের মে মাসের শেষ দিকে চট্টগ্রামে সফরের সময় একটি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাকে হত্যা করা হয়। এই হত্যার সাথে জড়িত ছিলেন সেনাবাহিনীরই কিছু কর্মকর্তা, কিন্তু এর পেছনে ষড়যন্ত্র কতদূর বিস্তৃত ছিল, তা আজও অজানা। রাষ্ট্রীয় তদন্ত, সামরিক কোর্ট মার্শাল, এমনকি বিচারিক অনুসন্ধানেও প্রকৃত সত্য বের হয়নি। বরং সময়ের সাথে সাথে সত্য হারিয়ে গেছে গুজব, রাজনৈতিক কৌশল আর ইতিহাসের পাতা ওল্টানোর মাঝে।
এ বইতে শুধু জিয়ার হত্যাকাণ্ডই নয়, বরং তার ক্ষমতা দখল থেকে শুরু করে রাজনীতির উত্থান-পতনের কাহিনি তুলে ধরা হয়েছে। কীভাবে তিনি একদল মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের সহায়তায় ক্ষমতায় এলেন, কীভাবে তিনি বিএনপি গঠন করলেন, এবং কীভাবে শেষপর্যন্ত তার নিজের ঘনিষ্ঠ মহল থেকেই তিনি বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হলেন—এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন লেখক।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের সবচেয়ে রহস্যময় হত্যাকাণ্ডগুলোর একটি হলো প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হত্যা। ১৯৮১ সালের সেই ভয়াল রাত শুধু একজন রাষ্ট্রনেতার মৃত্যুর দিন ছিল না, বরং তা ছিল একটি যুগের অবসান ও আরেকটি অস্থির সময়ের সূচনা। যে মানুষটি এক সময় মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন, তিনিই পরবর্তীতে এক নতুন রাজনৈতিক দর্শনের প্রবর্তন করে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। কিন্তু সেই ক্ষমতা তাকে কতটা নিরাপত্তা দিতে পেরেছিল? Assassination of Ziaur Rahman and the Aftermath বইয়ের লেখক, যিনি তখন চট্টগ্রামের ডেপুটি কমিশনার ছিলেন, অত্যন্ত কাছ থেকে দেখেছেন জিয়াউর রহমানের জীবনের শেষ অধ্যায়। তার বিবরণ অনুযায়ী, জিয়ার জনপ্রিয়তা তখন তুঙ্গে ছিল, কিন্তু তিনি ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছিলেন তার মূল ক্ষমতার ভিত্তি—মুক্তিযোদ্ধা ও সামরিক বাহিনীর কিছু অংশ থেকে। তার রাজনৈতিক কৌশল, বিশেষ করে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ধারণার মাধ্যমে ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে পুনর্বাসনের বিষয়টি, অনেকের মধ্যেই অস্বস্তির জন্ম দেয়। তারই ধারাবাহিকতায়, ১৯৮১ সালের মে মাসের শেষ দিকে চট্টগ্রামে সফরের সময় একটি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাকে হত্যা করা হয়। এই হত্যার সাথে জড়িত ছিলেন সেনাবাহিনীরই কিছু কর্মকর্তা, কিন্তু এর পেছনে ষড়যন্ত্র কতদূর বিস্তৃত ছিল, তা আজও অজানা। রাষ্ট্রীয় তদন্ত, সামরিক কোর্ট মার্শাল, এমনকি বিচারিক অনুসন্ধানেও প্রকৃত সত্য বের হয়নি। বরং সময়ের সাথে সাথে সত্য হারিয়ে গেছে গুজব, রাজনৈতিক কৌশল আর ইতিহাসের পাতা ওল্টানোর মাঝে। এ বইতে শুধু জিয়ার হত্যাকাণ্ডই নয়, বরং তার ক্ষমতা দখল থেকে শুরু করে রাজনীতির উত্থান-পতনের কাহিনি তুলে ধরা হয়েছে। কীভাবে তিনি একদল মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের সহায়তায় ক্ষমতায় এলেন, কীভাবে তিনি বিএনপি গঠন করলেন, এবং কীভাবে শেষপর্যন্ত তার নিজের ঘনিষ্ঠ মহল থেকেই তিনি বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হলেন—এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন লেখক।
Writer |
|
Publisher |
|
ISBN |
9789845066525 |
Language |
English (US) |
Country |
Bangladesh |
Format |
Hardcover |
Edition |
1 St |
First Published |
Febuary 2025 |
Pages |
93 |