বিশ্ববিখ্যাত পাবলাে পিকাসাে ছিলেন ছবির জগতে একজন শিল্পম্রাট। যুগের পর যুগ অপ্রতিহত গতিতে তিনি যুগান্তকরী সব চিত্র এঁকে পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর দীর্ঘ শিল্প জীবনে নারীর ভূমিকাও ছিল বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তার জীবনে বিচরণ করতে আসা প্রায় প্রতিটি নারীকেই তিনি তার তুলির আঁচড়ে অমর করে রেখেছেন। তবে নারীর প্রতি তাঁর কতটুকু শ্রদ্ধা বা ভালােবাসা বা দায়িত্ববােধ ছিল সেটি একটি প্রশ্ন বটে। সত্যি বলতে নারীদের তিনি তার হাতের পুতুলের মতাে ব্যবহার করেছিলেন। এবং ব্যবহার শেষে ত্যাগ করেছিলেন। বা আত্মসম্মানবােধে সচেতন নারীরা তাকে ত্যাগ করে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু আবার ফিরে এসেছিলেন। নারীদের বয়স তাঁর কাছে কোনাে সমস্যা ছিল না। তার মনে দোলা দিতে পারলেই শুধু হলাে। এইসব নারীদের উচ্চাশা, মনােবিকার এবং মানসিক জগতকে ঘিরেই বইটি রচিত হয়েছে।
বিশ্ববিখ্যাত পাবলাে পিকাসাে ছিলেন ছবির জগতে একজন শিল্পম্রাট। যুগের পর যুগ অপ্রতিহত গতিতে তিনি যুগান্তকরী সব চিত্র এঁকে পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর দীর্ঘ শিল্প জীবনে নারীর ভূমিকাও ছিল বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তার জীবনে বিচরণ করতে আসা প্রায় প্রতিটি নারীকেই তিনি তার তুলির আঁচড়ে অমর করে রেখেছেন। তবে নারীর প্রতি তাঁর কতটুকু শ্রদ্ধা বা ভালােবাসা বা দায়িত্ববােধ ছিল সেটি একটি প্রশ্ন বটে। সত্যি বলতে নারীদের তিনি তার হাতের পুতুলের মতাে ব্যবহার করেছিলেন। এবং ব্যবহার শেষে ত্যাগ করেছিলেন। বা আত্মসম্মানবােধে সচেতন নারীরা তাকে ত্যাগ করে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু আবার ফিরে এসেছিলেন। নারীদের বয়স তাঁর কাছে কোনাে সমস্যা ছিল না। তার মনে দোলা দিতে পারলেই শুধু হলাে। এইসব নারীদের উচ্চাশা, মনােবিকার এবং মানসিক জগতকে ঘিরেই বইটি রচিত হয়েছে।
আনোয়ারা সৈয়দ হক (জন্ম ৫ নভেম্বর, ১৯৪০) হলেন একজন খ্যাতনামা বাংলাদেশী মনোরোগ বিশেষজ্ঞ, অধ্যাপক ও কথাসাহিত্যিক। তিনি বেশ কিছু গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ ও শিশুসাহিত্য রচনা করেছেন। একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে তার রচনায় মনস্তাত্ত্বিক দিকগুলো তুলে ধরেছেন। উপন্যাসে অবদানের জন্য তিনি ২০১০ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে। পারিবারিক জীবনে তিনি সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের সহধর্মিণী ছিলেন।