অনন্তের ধারাপাত : ২
বই সম্পর্কে:
আরণ্যকের সঙ্গে মিলিতভাবে জ্ঞানকাণ্ড রূপে পরিচিত বেদের বা বৈদিক সাহিত্যের অন্তিম অংশকে উপনিষদ বা বেদান্ত বলা হয়। বেদ অপৌরুষেয়--কারও লেখা বা রচনা নয়--কথ্য ও শ্রৌত রচনা। ঋষিরা বেদের স্রষ্টা নন, দ্রষ্টা। অসাধারণ স্মৃতিধর ও শ্রুতিধর ওই ঋষিরা প্রকৃত শিষ্যের কাছে ব্যক্ত করতেন তাঁদের সাধনালব্ধ উপলব্ধির কথা। আত্মপ্রচার তাঁদের কাছে কাম্য ছিলনা। উপনিষদের কথা তাই গুহা, এখানে উক্ত বিষয় সহজবোধ্য নয়। মনোবাক্যাতীত ব্রহ্ম এখানে প্রধান উপজীব্য, তাই প্রকাশও সহজসাধ্য নয়। নারায়ণ রায় চৌধুরী এই দুরূহ কাজে দীর্ঘদিন ধরে ব্রতী। ‘অনন্তের ধারাপাত’-এর প্রথম খণ্ডে ঈশ, কেন ও কঠোপনিষদের পর এই দ্বিতীয় খণ্ডে মুণ্ডক-মাণ্ডূক্য-তৈত্তিরীয়-ঐতরেয় ও শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ পঞ্চাশের পদ্যানুবাদ সরল ছন্দে সহজ ভাষায় যথাযোগ্য টীকাটিপ্পনীসহ লেখা হয়েছে।
বইটি আশা করি সুধী পাঠকের ভালো লাগবে।
বই সম্পর্কে: আরণ্যকের সঙ্গে মিলিতভাবে জ্ঞানকাণ্ড রূপে পরিচিত বেদের বা বৈদিক সাহিত্যের অন্তিম অংশকে উপনিষদ বা বেদান্ত বলা হয়। বেদ অপৌরুষেয়--কারও লেখা বা রচনা নয়--কথ্য ও শ্রৌত রচনা। ঋষিরা বেদের স্রষ্টা নন, দ্রষ্টা। অসাধারণ স্মৃতিধর ও শ্রুতিধর ওই ঋষিরা প্রকৃত শিষ্যের কাছে ব্যক্ত করতেন তাঁদের সাধনালব্ধ উপলব্ধির কথা। আত্মপ্রচার তাঁদের কাছে কাম্য ছিলনা। উপনিষদের কথা তাই গুহা, এখানে উক্ত বিষয় সহজবোধ্য নয়। মনোবাক্যাতীত ব্রহ্ম এখানে প্রধান উপজীব্য, তাই প্রকাশও সহজসাধ্য নয়। নারায়ণ রায় চৌধুরী এই দুরূহ কাজে দীর্ঘদিন ধরে ব্রতী। ‘অনন্তের ধারাপাত’-এর প্রথম খণ্ডে ঈশ, কেন ও কঠোপনিষদের পর এই দ্বিতীয় খণ্ডে মুণ্ডক-মাণ্ডূক্য-তৈত্তিরীয়-ঐতরেয় ও শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ পঞ্চাশের পদ্যানুবাদ সরল ছন্দে সহজ ভাষায় যথাযোগ্য টীকাটিপ্পনীসহ লেখা হয়েছে। বইটি আশা করি সুধী পাঠকের ভালো লাগবে।
Publisher |
|
ISBN |
9789388735797 |
Language |
Bengali / বাংলা |
Country |
India |
Format |
Hardcover |
Pages |
344 |