হিটলারের ডায়েরী
২২ শে এপ্রিল, ১৯৪৫ সাল। হিটলারের আদেশে রাত ন'টার পরে দশটা মালবাহী প্লেন মহর মিউনিককে লক্ষ্য রেখে উড়ে যায়। দশম প্লেনটা ছিল ফাইলপত্র এবং হিটলারের ব্যক্তিগত কাগজে ঠাসা। বিশেষ করে ১৯৪৩-১৯৪৫ পর্যন্ত নিয়মিত কথাবার্তা, আলোচনা এবং ঘটনাকে সর্ট হ্যান্ডে ধরে রাখা হয়েছিল। ওজন প্রায় আধটন। আলমারী ভর্তি এইসব কাগজপত্র সার্জেন্ট অরেডের তত্ত্বাবধানে মিউনিকের উদ্দেশে রওনা হয়েছিল। পাইলট ছিল মেজর ফ্রেডরিক গুয়েনডেল ফিংগার। বিমান চালনায় অত্যন্ত দক্ষ। লালফৌজের গোলাতে টেম্পেলহোত্ বিমান বন্দর ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় প্লেনগুলো গেটাউ বিমান বন্দরে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত দশম প্লেনটা মিউনিকে পৌঁছায়নি। ব্যাভেরিয়ার আকাশেই ভেঙে পড়ে।
যুদ্ধের পর অবশ্য প্লেনটার ভগ্নাবশেষ থেকে আলমারীগুলোকে খুঁজে পাওয়া যায়। হিটলারের ব্যক্তিগত কাগজপত্রের মধ্যে ডায়েরীও ছিল। তৎকালীন হিটলারের মানসিক চিন্তাধারার দর্পণ এই ডায়েরীটা তা মহাযুদ্ধের কারণগুলো বুঝতে সাহায্য করবে। আর সেই সঙ্গে হিটলারকেও।
২২ শে এপ্রিল, ১৯৪৫ সাল। হিটলারের আদেশে রাত ন'টার পরে দশটা মালবাহী প্লেন মহর মিউনিককে লক্ষ্য রেখে উড়ে যায়। দশম প্লেনটা ছিল ফাইলপত্র এবং হিটলারের ব্যক্তিগত কাগজে ঠাসা। বিশেষ করে ১৯৪৩-১৯৪৫ পর্যন্ত নিয়মিত কথাবার্তা, আলোচনা এবং ঘটনাকে সর্ট হ্যান্ডে ধরে রাখা হয়েছিল। ওজন প্রায় আধটন। আলমারী ভর্তি এইসব কাগজপত্র সার্জেন্ট অরেডের তত্ত্বাবধানে মিউনিকের উদ্দেশে রওনা হয়েছিল। পাইলট ছিল মেজর ফ্রেডরিক গুয়েনডেল ফিংগার। বিমান চালনায় অত্যন্ত দক্ষ। লালফৌজের গোলাতে টেম্পেলহোত্ বিমান বন্দর ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় প্লেনগুলো গেটাউ বিমান বন্দরে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত দশম প্লেনটা মিউনিকে পৌঁছায়নি। ব্যাভেরিয়ার আকাশেই ভেঙে পড়ে। যুদ্ধের পর অবশ্য প্লেনটার ভগ্নাবশেষ থেকে আলমারীগুলোকে খুঁজে পাওয়া যায়। হিটলারের ব্যক্তিগত কাগজপত্রের মধ্যে ডায়েরীও ছিল। তৎকালীন হিটলারের মানসিক চিন্তাধারার দর্পণ এই ডায়েরীটা তা মহাযুদ্ধের কারণগুলো বুঝতে সাহায্য করবে। আর সেই সঙ্গে হিটলারকেও।
Translator |
|
Publisher |
|
ISBN |
9788129519313 |
Language |
Bengali / বাংলা |
Country |
India |
Format |
Hardcover |
Pages |
126 |