যদু জাদুকর মস্ত মানুষ ছিলেন। তাঁকে নিয়ে হাজার রহস্য। রহস্য তাঁর ছেলে হারুনকে নিয়েও। যদু জাদুকরের আশ্চর্য ঢিবি, হারুনের ফেলে যাওয়া বাড়ি আর পরিত্যক্ত মন্দিরে রহস্য খুঁজতে গিয়ে আরো কোন রহস্য খুঁজে পেল গ্রামের স্কুলে চাকরি করতে আসা এক নবীন শিক্ষক?... পরিত্যক্ত বসন্তকুঞ্জে চুরি করতে গিয়ে দুই ছিঁচকে চোরের একজন ফিরে এল না আর। পুরো ব্যাপারটাই কি ভূতুড়ে ঘটনা নাকি এর পিছনে রয়েছে অন্য কোনো রহস্য? বসন্তকুঞ্জের গোপন রহস্য উন্মোচনে তদন্তে নেমে পড়ল ঝুলন আর নোটন... মা বাবা ঠাকুরমা সকলেই শুধু পড়াশোনার কথা বলেন। সেই চাপ নিতে ক্লান্ত হয়ে যায় বিতান। এই বিরক্তিকর প্রতিবেশ এড়াতে ভিনগ্রহ ইটারনার এক আগন্তুকের আহ্বানে পৃথিবী ছেড়ে ইটারনায় পাড়ি দেয় সে। কিন্তু তারপর? পরমেশ সত্যিই কি কৃপণ? নিজের ল্যাবরেটরি থেকে হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া তার বাবা নিবারণ কোন ইঙ্গিত রেখে গিয়েছিলেন তার জন্য? কোন সংকট মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছে সে একা একা? সেই সংকট কাটল কি শেষ পর্যন্ত? জয়দীপ চক্রবর্তীর ঝরঝরে কলমে গা ছমছম চার রহস্য-ফ্যান্টাসি-অ্যাডভেঞ্চার।
যদু জাদুকর মস্ত মানুষ ছিলেন। তাঁকে নিয়ে হাজার রহস্য। রহস্য তাঁর ছেলে হারুনকে নিয়েও। যদু জাদুকরের আশ্চর্য ঢিবি, হারুনের ফেলে যাওয়া বাড়ি আর পরিত্যক্ত মন্দিরে রহস্য খুঁজতে গিয়ে আরো কোন রহস্য খুঁজে পেল গ্রামের স্কুলে চাকরি করতে আসা এক নবীন শিক্ষক?... পরিত্যক্ত বসন্তকুঞ্জে চুরি করতে গিয়ে দুই ছিঁচকে চোরের একজন ফিরে এল না আর। পুরো ব্যাপারটাই কি ভূতুড়ে ঘটনা নাকি এর পিছনে রয়েছে অন্য কোনো রহস্য? বসন্তকুঞ্জের গোপন রহস্য উন্মোচনে তদন্তে নেমে পড়ল ঝুলন আর নোটন... মা বাবা ঠাকুরমা সকলেই শুধু পড়াশোনার কথা বলেন। সেই চাপ নিতে ক্লান্ত হয়ে যায় বিতান। এই বিরক্তিকর প্রতিবেশ এড়াতে ভিনগ্রহ ইটারনার এক আগন্তুকের আহ্বানে পৃথিবী ছেড়ে ইটারনায় পাড়ি দেয় সে। কিন্তু তারপর? পরমেশ সত্যিই কি কৃপণ? নিজের ল্যাবরেটরি থেকে হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া তার বাবা নিবারণ কোন ইঙ্গিত রেখে গিয়েছিলেন তার জন্য? কোন সংকট মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছে সে একা একা? সেই সংকট কাটল কি শেষ পর্যন্ত? জয়দীপ চক্রবর্তীর ঝরঝরে কলমে গা ছমছম চার রহস্য-ফ্যান্টাসি-অ্যাডভেঞ্চার।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (২৭ জুন ১৮৩৮ - ৮ এপ্রিল ১৮৯৪) ছিলেন উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি ঔপন্যাসিক। বাংলা গদ্য ও উপন্যাসের বিকাশে তার অসীম অবদানের জন্যে তিনি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অমরত্ব লাভ করেছেন। তাকে সাধারণত প্রথম আধুনিক বাংলা ঔপন্যাসিক হিসেবে গণ্য করা হয়। তবে গীতার ব্যাখ্যাদাতা হিসাবে, সাহিত্য সমালোচক হিসাবেও তিনি বিশেষ খ্যাতিমান। তিনি জীবিকাসূত্রে ব্রিটিশ রাজের কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যপত্র বঙ্গদর্শনের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। তিনি ছদ্মনাম হিসেবে কমলাকান্ত নামটি বেছে নিয়েছিলেন। তাকে বাংলা উপন্যাসের জনক বলা হয়। তাকে বাংলা সাহিত্যের সাহিত্য সম্রাট বলা হয়।