কলকাতা মেডিকেল কলেজের গোড়ার কথা ও পণ্ডিত মধুসুদন গুপ্ত
১৮৫৬ সাল পর্যন্ত ‘ক্যালকাটা মেডিক্যাল কলেজ’- এর ইতিহাস এবং মধুসূদন গুপ্তের জীবন ও কর্মের আলোচনা।পণ্ডিত মধুসূদন গুপ্ত (১৮০৬-১৮৫৬) বাংলার নবজাগরণের এক অনন্য সাধারণ ব্যক্তিত্ব। ভারতের চিকিৎসাবিজ্ঞান শিক্ষার ইতিহাসে ১৮৩৬ সালের ১০ জানুয়ারি তিনিই প্রথম শবব্যবচ্ছেদ করে এদেশের হাজার বছরের অন্ধ কুসংস্কারের উপর কুঠারাঘাত করেছিলেন। তবু আজও তিনি বিস্মৃত। ১৮৩৫ সালের ২৮ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় ভারতের প্রথম মেডিক্যাল কলেজ — ‘কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ’। শুরু থেকেই পণ্ডিত মধুসূদন গুপ্ত এই কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়ে অ্যানাটমি শিক্ষাকে পাশ্চাত্যের সমতূল করে তুলতে পেরেছিলেন অল্পদিনের মধ্যেই। তাই, মেডিক্যাল কলেজের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল অচ্ছেদ্য — একে অপরের পরিপূরক। শিক্ষক, গ্রন্থকার, গবেষক, চিকিৎসক, প্রশাসক এবং সর্বোপরি মানুষ হিসেবে পণ্ডিত মধুসূদন গুপ্ত ছিলেন অননুকরণীয়। তিনিই ছিলেন এদেশে আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান শিক্ষার প্রথম অগ্রপথিক ভারতীয় বিজ্ঞানী।
১৮৫৬ সাল পর্যন্ত ‘ক্যালকাটা মেডিক্যাল কলেজ’- এর ইতিহাস এবং মধুসূদন গুপ্তের জীবন ও কর্মের আলোচনা।পণ্ডিত মধুসূদন গুপ্ত (১৮০৬-১৮৫৬) বাংলার নবজাগরণের এক অনন্য সাধারণ ব্যক্তিত্ব। ভারতের চিকিৎসাবিজ্ঞান শিক্ষার ইতিহাসে ১৮৩৬ সালের ১০ জানুয়ারি তিনিই প্রথম শবব্যবচ্ছেদ করে এদেশের হাজার বছরের অন্ধ কুসংস্কারের উপর কুঠারাঘাত করেছিলেন। তবু আজও তিনি বিস্মৃত। ১৮৩৫ সালের ২৮ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় ভারতের প্রথম মেডিক্যাল কলেজ — ‘কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ’। শুরু থেকেই পণ্ডিত মধুসূদন গুপ্ত এই কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়ে অ্যানাটমি শিক্ষাকে পাশ্চাত্যের সমতূল করে তুলতে পেরেছিলেন অল্পদিনের মধ্যেই। তাই, মেডিক্যাল কলেজের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল অচ্ছেদ্য — একে অপরের পরিপূরক। শিক্ষক, গ্রন্থকার, গবেষক, চিকিৎসক, প্রশাসক এবং সর্বোপরি মানুষ হিসেবে পণ্ডিত মধুসূদন গুপ্ত ছিলেন অননুকরণীয়। তিনিই ছিলেন এদেশে আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান শিক্ষার প্রথম অগ্রপথিক ভারতীয় বিজ্ঞানী।
Writer |
|
Publisher |
|
ISBN |
9788179552209 |
Language |
Bengali / বাংলা |
Country |
Bangladesh |
Format |
Hardcover |
Pages |
366 |