জীবন কাঠগোলাপ ও আমি
শত অনটনের মাঝেও সদা জাগ্রত যাদের চিত্ত, তারাই মধ্যবিত্ত। মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ রঙিন আভরণে মোড়ানো পৃথিবীর ধূসর ও মলিন চেহারার সাথে যতটা পরিচিত; অন্যরা সেভাবে পরিচিত নয়। মধ্যবিত্তের জীবনেও প্রেম আসে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সে প্রেমময় উপখ্যানে প্রেমিকার চপল নিষ্পলক আবেদন আর অবদান কখনও কখনও বাস্তবতার বেড়াজাল আর দায়িত্ববোধের মতো কঠিন শীলার পর্বতসম ভারে ধ্বংসস্তুপ হিসেবে গড়ে ওঠে। কদাচিৎ ভাগ্য নিতান্ত সহায় হলে বিবর্ণতার রঙ মলিন হতে মলিনতর হবার পূর্বে হঠাৎ কুইনাইন খেয়ে জ্বর ছাড়বার মতো রঙিন হয়ে হেসে ওঠে। মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় সন্তান হলে তো কথাই নেই; সারাজীবন পরিবারের অন্য সদস্যদের জীবন সাজাতে-গোছাতে তাদের নিজেদের জীবন বিসর্জিত হয় প্রতিনিয়ত।
বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগের সূচনালগ্নে প্রথিতযশা লেখকগণ মানবজীবনে প্রেম আর সামাজিক কাঠামোতে আবদ্ধ সমাজ ব্যবস্থাকে সাবলীলরূপে চিত্রায়িত করেছেন তাদের লেখায়। সেসব কাহিনি যেমন স্মৃতির মাসনপটে যুগ-যুগান্তরে এক অকৃত্রিম সুখ-দুঃখ মিশ্রিত নিখাঁদ অনুভূতিকে জাগ্রত করে রাখে তেমনি এ প্রজন্মের লেখক মনোয়ার লিটন অত্যন্ত সাবলীল ও হৃদয়গ্রাহীভাবে মধ্যবিত্তের এক জোড়া মানব-মানবীর পবিত্র প্রেমময় উপাখ্যান উপস্থাপন করেছেন তাঁর উপন্যাসে। যুগপৎভাবে তাঁর লেখায় প্রাসঙ্গিকভাবে চিত্রায়িত হয়েছে সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার নানান অসঙ্গতি ও অব্যবস্থাপনা। সাম্যভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক উপাদানগুলোর অনুপস্থিতি একজন সচেতন মানুষ হিসেবে তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। লেখকের সুনিপুণ বর্ণনায় কঠিন হৃদয়ের অনুপম কোমলতা ও দৃষ্টান্তমূলক মানবিকতা এবং বিচ্ছেদীয় শাশ্বত প্রেমের পবিত্রতা ও মহত্ত্ব পাঠক মহলের হৃদয়কে আন্দোলিত করবে নিশ্চিই।
শত অনটনের মাঝেও সদা জাগ্রত যাদের চিত্ত, তারাই মধ্যবিত্ত। মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ রঙিন আভরণে মোড়ানো পৃথিবীর ধূসর ও মলিন চেহারার সাথে যতটা পরিচিত; অন্যরা সেভাবে পরিচিত নয়। মধ্যবিত্তের জীবনেও প্রেম আসে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সে প্রেমময় উপখ্যানে প্রেমিকার চপল নিষ্পলক আবেদন আর অবদান কখনও কখনও বাস্তবতার বেড়াজাল আর দায়িত্ববোধের মতো কঠিন শীলার পর্বতসম ভারে ধ্বংসস্তুপ হিসেবে গড়ে ওঠে। কদাচিৎ ভাগ্য নিতান্ত সহায় হলে বিবর্ণতার রঙ মলিন হতে মলিনতর হবার পূর্বে হঠাৎ কুইনাইন খেয়ে জ্বর ছাড়বার মতো রঙিন হয়ে হেসে ওঠে। মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় সন্তান হলে তো কথাই নেই; সারাজীবন পরিবারের অন্য সদস্যদের জীবন সাজাতে-গোছাতে তাদের নিজেদের জীবন বিসর্জিত হয় প্রতিনিয়ত। বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগের সূচনালগ্নে প্রথিতযশা লেখকগণ মানবজীবনে প্রেম আর সামাজিক কাঠামোতে আবদ্ধ সমাজ ব্যবস্থাকে সাবলীলরূপে চিত্রায়িত করেছেন তাদের লেখায়। সেসব কাহিনি যেমন স্মৃতির মাসনপটে যুগ-যুগান্তরে এক অকৃত্রিম সুখ-দুঃখ মিশ্রিত নিখাঁদ অনুভূতিকে জাগ্রত করে রাখে তেমনি এ প্রজন্মের লেখক মনোয়ার লিটন অত্যন্ত সাবলীল ও হৃদয়গ্রাহীভাবে মধ্যবিত্তের এক জোড়া মানব-মানবীর পবিত্র প্রেমময় উপাখ্যান উপস্থাপন করেছেন তাঁর উপন্যাসে। যুগপৎভাবে তাঁর লেখায় প্রাসঙ্গিকভাবে চিত্রায়িত হয়েছে সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার নানান অসঙ্গতি ও অব্যবস্থাপনা। সাম্যভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক উপাদানগুলোর অনুপস্থিতি একজন সচেতন মানুষ হিসেবে তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। লেখকের সুনিপুণ বর্ণনায় কঠিন হৃদয়ের অনুপম কোমলতা ও দৃষ্টান্তমূলক মানবিকতা এবং বিচ্ছেদীয় শাশ্বত প্রেমের পবিত্রতা ও মহত্ত্ব পাঠক মহলের হৃদয়কে আন্দোলিত করবে নিশ্চিই।
Writer |
|
Publisher |
|
ISBN |
1028750000001 |
Language |
Bengali / বাংলা |
Country |
Bangladesh |
Format |
Hardcover |
Edition |
1st |
First Published |
February, 2025 |
Pages |
80 |